ছবি : সংগৃহীত
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। নিহত খায়রুল মধ্য ভবানন্দপুর গ্রামের আশিরউদ্দিনের ছেলে এবং নেকমরদ বাজারের মসজিদের মুয়াজ্জিন ছিলেন। পাশাপাশি তিনি দীর্ঘদিন ধরে সামসউদ্দিন হাস্কিং মিলে নৈশ প্রহরী হিসেবে কাজ করতেন।
এলাকাবাসীরা জানান, শুক্রবার রাতে খায়রুল মিলের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হন। শনিবার সকালে বাড়িতে না ফিরলে তার পরিবারের লোকজন তাকে খুঁজতে শুরু করেন, পরে জানতে পারেন যে একটি ভুট্টাক্ষেতে একজনের লাশ পাওয়া গেছে। ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিবারের সদস্যরা নিশ্চিত হন যে এটি খায়রুলের মৃতদেহ। পুলিশ সুরতহাল রিপোর্টের পর জানায়, তার হাত-পা বাধা ছিল এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে মারপিটের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
রাণীশংকৈল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহা. আরশেদুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সুরতহাল শেষে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা মর্গে পাঠানো হয়েছে এবং রিপোর্টের পর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। এ ঘটনায় একটি মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
মতামত