ছবি : সংগৃহীত
এদিকে, ঘটনার পর মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা ভিসি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদকে ক্যাম্পাসকে অবরুদ্ধ করে ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে বলেন। জবাবে তিনি বলেন, আমার কোনো ব্যর্থতা নেই। আমি কেন পদত্যাগ করব? এমন মারামারি টুকটাক হয়েই থাকে।
এ বক্তব্যে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তাকে হেনস্তা করেন এবং একপর্যায়ে তার ওপর হামলা হয়। এতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কুয়েটের মেডিকেল সেন্টারে ভর্তি করা হয়।
এ ঘটনার পর আজ বুধবার (১৯ জানুয়ারি) রাতে দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ বলেন, আমি আমার ক্যাম্পাসকে খুব ভালোবাসি। কিন্তু গতকাল আমার শিক্ষার্থীরা আমাকে যেভাবে হেনস্তা করেছে, এতে আমি খুব মর্মাহত। তারা প্রথমে আমার শার্ট ধরে টানাহেঁচড়া করে, এরপর আমাকে মাটিতে ফেলে দেয়। তখন আমার হাত কেটে যায়।
জড়িতদের নাম প্রকাশে অপরাগতা প্রকাশ করে তিনি আরও বলেন, আমাকে যারা আক্রমণ করেছে, তারা কোনো রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত কি না, আমি জানি না।
মতামত