ছবি : সংগৃহীত
শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) চূড়ান্ত পর্বের ম্যাচে আবারও এই দুই দল মুখোমুখি হয়েছিলো। শিরোপা নির্ধারণে দুই দলের শেষ ম্যাচের দিকে তাকিয়ে থাকবে সকলে।
এস্তাদিও ন্যাসিওনাল ব্রিগিডো ইরিয়ার্তে বল দখল ও আক্রমণে এগিয়ে ছিল আর্জেন্টিনা। প্রথমার্ধেই ম্যানচেস্টার সিটির তারকা ক্লাউদিও এচেভেরি পেনাল্টি থেকে গোল করে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দেন।
বিরতির আগে ৪০ মিনিটে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। পেনাল্টি থেকে গোলটি করেন ক্লাদিও এচেভেরি। গ্রুপে ৬-০ ব্যবধানে জেতা ম্যাচটিতেও জোড়া গোল করেছিলেন এচেভেরি। টুর্নামেন্টে তার গোল এখন ৫টি। তবে দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ায় ব্রাজিল। ৭৮ মিনিটে রায়ানের গোলে সমতায় ফেরে পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। এই গোলের পর আরও আগ্রাসী হয়ে ওঠে ব্রাজিল। এ সময় আর্জেন্টিনার ওপর আধিপত্য বিস্তার করেও খেলেছে তারা। তবে একাধিকবার কাছাকাছি গিয়েও শেষ পর্যন্ত পাওয়া হয়নি কাঙ্ক্ষিত গোলটি। পয়েন্ট ভাগাভাগি করেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে।
এই ড্রয়ের ফলে চার ম্যাচে ১০ পয়েন্ট করে নিয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় শীর্ষস্থানে রয়েছে ব্রাজিল, আর সমান পয়েন্ট নিয়ে দুই নম্বরে আর্জেন্টিনা। শিরোপার নিষ্পত্তি হবে আগামী রোববার। সেদিন ব্রাজিল মুখোমুখি হবে চিলির, আর আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষ প্যারাগুয়ে।
১২ বারের চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল ও ৫ বারের চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা—দুই দলই শিরোপার জন্য শেষ ম্যাচ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাবে।
মতামত