ছবি : ফাইল ছবি
মামলার শুনানিতে বাড্ডা থানার তৎকালীন দুই পুলিশ সদস্য আদালতে উপস্থিত হয়ে অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করেন। তারা জানান, তৎকালীন ওসির নির্দেশে নিশি ইসলামকে আটক করে তারা নির্যাতনে অংশ নেন। তবে মামলার প্রধান আসামি শাওনসহ অন্যান্য অভিযুক্তরা আদালতে উপস্থিত না থাকায় বিচারক তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালের শুরুতে শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী বিয়ের উদ্দেশ্যে একটি ম্যারেজ মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দেন। সেই সূত্রে তার পরিচয় এবং পরবর্তীতে নিশি ইসলামের সঙ্গে বিয়ে হয়। বিষয়টি জানার পর শাওন বাবার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালান বলে অভিযোগ করা হয়।
এছাড়া অভিযোগে আরও বলা হয়, শাওন ও তার ভাই-বোনেরা প্রভাব খাটিয়ে নিশিকে ছয় মাসের জন্য জেলেও পাঠান।
আদালতের আদেশে সন্তোষ প্রকাশ করে নিশি ইসলাম বলেন, “আমরা ন্যায়বিচার চাই। শাওন প্রভাব খাটিয়ে আমাদের নির্যাতন করেছে।”
মতামত