ছবি : সংগৃহীত
আহত আপন ও স্থানীয়রা জানান, রাতে বিরামপুর ব্রিজের ওপর আপন, রাশেদুল ও শামীম বাজি ফোটাচ্ছিলেন। এ সময় সেখান দিয়ে যাচ্ছিল অলিদ, পিয়াল, আরিফ ও মেহেদী। তাঁরা দাবি করেন, তাদের গায়ে বাজি পড়েছে। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়। এ সময় অলিদসহ অন্যরা আপন, রাশেদুল ও শামীমকে মারপিট ও ছুরিকাঘাত করেন। খবর পেয়ে আপনের বাবা রিপন আলী সেখানে গেলে তাঁকেও ছুরিকাঘাত করা হয়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে অলিদ গুরুতর আহত হন।
স্থানীয়রা আহত আপন, তাঁর বাবা, শামীম, অলিদ ও রাশেদুলকে উদ্ধার করে যশোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর মারা যান অলিদ। আহতদের মধ্যে রাশেদুলকে খুলনা মেডিকেলে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া আপন, তাঁর বাবা ও শামীম যশোর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
যশোর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাত জানান, বাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত ও কয়েকজন আহত হয়েছেন। হত্যায় জড়িতদের শনাক্ত ও ধরতে অভিযান শুরু হয়েছে।
মতামত