ছবি : সংগৃহীত
ঈদ এলেই সাধারণত সেমাই, দুধ, চিনি এবং মসলার চাহিদা বেড়ে যায়, যা সরবরাহ সংকট দেখিয়ে দামও বাড়িয়ে দেয়। তবে এবারের ঈদে সরবরাহের সমস্যা না থাকার কারণে এসব পণ্যের দাম বাড়েনি। ক্রেতা কম থাকলেও বিক্রেতারা আশাবাদী, কারণ পরিস্থিতি আগের তুলনায় বেশ ভালো।
একটি বিক্রেতা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর সব পণ্যের দাম স্বাভাবিক রয়েছে। যেমন, খেসারির ডাল এক সপ্তাহে প্রায় ৩৪ টাকা কমেছে, এবং ছোলার বাজার মূল্য ৮০ টাকার মধ্যে চলে এসেছে, যা রমজান মাসে ১০০ টাকা বিক্রি হচ্ছিল। মসলার দামও রমজানের আগে কিছুটা বাড়লেও বর্তমানে কমেছে।
বিক্রেতারা আরও বলেন, এবারে বাজারে বড় ক্রেতাদের সংখ্যা কমে গেছে, তবে খুচরা ক্রেতা বাড়েছে। তারা আশা করছেন, যদি দাম এভাবে কমতে থাকে, তাহলে সাধারণ মানুষ বিশেষ করে গরীবদের জন্য বাজারে কিছুটা স্বস্তি থাকবে।
এ বছর সাধারণত সমস্ত পণ্যের দাম তুলনামূলক কম, যেমন চিনি, ডাল, ছোলা, আদা ইত্যাদি। বাজার পরিস্থিতি আগের মতোই রয়েছে, এবং দাম বাড়েনি, যা সাধারণ ক্রেতাদের জন্য সুখবর হিসেবে এসেছে।
মতামত